প্যারাসিটামল

 প্যারাসিটামল (Paracetamol) হলো একটি বহুল ব্যবহৃত ওষুধ যা প্রধানত জ্বর কমানো এবং ব্যথা উপশমে ব্যবহৃত হয়। এটি সারা বিশ্বে সবচেয়ে নিরাপদ ও সহজলভ্য ওষুধগুলোর একটি। প্যারাসিটামল (Paracetamol) — যেটিকে অনেক দেশে Acetaminophen নামেও ডাকা হয় — এটি একটি বিখ্যাত ওষুধ, যা বিশ্বব্যাপী জ্বর ও ব্যথা উপশমের জন্য ব্যবহৃত হয়।প্যারাসিটামল প্রথম তৈরি হয় জার্মানিতে, ১৮৭৭ সালে। তবে এটি জনপ্রিয়ভাবে ব্যবহার শুরু হয় অনেক পরে, ১৯৫০-এর দশকে।



প্যারাসিটামল

প্রথম এটি সংশ্লেষণ করেন Josef von Mering ও Arnold Cahn নামে দুইজন জার্মান গবেষক।পরে, এর কার্যকারিতা ও নিরাপত্তা প্রমাণ করেন Bernard Brodie ও Julius Axelrod নামক দুই মার্কিন বিজ্ঞানী। মূল উদ্দেশ্যঃব্যথা ও জ্বরের জন্য কার্যকর কিন্তু নিরাপদ ওষুধ তৈরি করা । আগের ওষুধ যেমন: acetanilide ও phenacetin ছিল কার্যকর, কিন্তু বিপজ্জনক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় ভরা ছিল (বিশেষ করে কিডনি ও রক্তের সমস্যা) । প্যারাসিটামল সেই বিপদজনক ওষুধগুলোর নিরাপদ বিকল্প হিসেবে আবিষ্কৃত হয় ।

পোস্ট সূচিপত্রঃপ্যারাসিটামল 650 এর কাজ কি

প্যারাসিটামল 650 mg (Paracetamol 650) হলো একটি সাধারণত ব্যবহৃত ওষুধ যা মূলত ব্যথা উপশম এবং জ্বর কমানোর জন্য ব্যবহার করা হয়। এর কার্যকারিতা নিচে দেওয়া হলোঃ

জ্বর কমানো (Antipyretic)ঃ

শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে জ্বর কমাতে সাহায্য করে।

ব্যথা উপশম (Analgesic):

হালকা থেকে মাঝারি ধরনের ব্যথা যেমন —

মাথাব্যথা ,

দাঁতের ব্যথা ,

পেশির ব্যথা ,

জ্বরের সময় শরীর ব্যথা ।

অস্থিসন্ধির ব্যথা

— এগুলো কমাতে ব্যবহৃত হয়।

সাধারণ সর্দি-জ্বর ও ভাইরাল জ্বরের সময়:

উপসর্গ নিয়ন্ত্রণে প্যারাসিটামল 650 mg অনেক সময় চিকিৎসকের পরামর্শে দেওয়া হয়।

পরিমাণ অনুযায়ী খেতে হবে। দিনে ৩-৪ বার ৬ ঘণ্টা বা তার বেশি ব্যবধানে নেওয়া যায়, তবে দৈনিক ৪ গ্রাম (4000 mg) এর বেশি গ্রহণ করা বিপজ্জনক।

লিভারের সমস্যা থাকলে এই ওষুধ ব্যবহার করার আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

খালি পেটে না খাওয়াই ভালো, কারণ এতে কিছুটা অম্বল বা অস্বস্তি হতে পারে।

প্রয়োজনে জানালে এর ব্যবহারবিধি বা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার বিস্তারিতও দিতে পারি।

প্যারাসিটামল 500 এর কাজ কি

প্যারাসিটামল 500 mg (Paracetamol 500) একটি বহুল ব্যবহৃত ওষুধ যা ব্যথা উপশম এবং জ্বর কমানোর জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি প্যারাসিটামল 650 mg এর তুলনায় মাত্রায় একটু কম, কিন্তু কাজের দিক থেকে প্রায় একই রকম।

প্যারাসিটামল 500 এর কাজঃ

জ্বর কমানো (Antipyretic):

শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে জ্বর কমাতে সাহায্য করে।

ব্যথা উপশম (Analgesic):

হালকা থেকে মাঝারি ধরনের ব্যথা দূর করে, যেমন –

মাথাব্যথা ,

দাঁতের ব্যথা ,

সর্দি-কাশিতে শরীর ব্যথা ,

পিরিয়ডের সময় পেট ব্যথা ,

পেশি ও অস্থিসন্ধির ব্যথা ,

ভাইরাল ফিভার বা ঠান্ডা লাগা:

এতে জ্বর ও শরীর ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।

ডোজ: সাধারণত প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য প্রতি ৪–৬ ঘণ্টা অন্তর ১ ট্যাবলেট (500 mg) খাওয়া যায়, তবে দৈনিক ৪ গ্রাম (৮টি ট্যাবলেট) এর বেশি খাওয়া যাবে না।

খালি পেটে না খাওয়াই ভালো।

লিভারের রোগীদের ক্ষেত্রে সাবধানে ব্যবহার করা উচিত।

সংক্ষেপে পার্থক্য:

প্যারাসিটামল 500 mg ও 650 mg এর কাজ মূলত একই — শুধু মাত্রার পার্থক্য আছে।

650 mg একটু বেশি কার্যকর হতে পারে জ্বর বা ব্যথা বেশি হলে।

প্যারাসিটামল এক্সট্রা এর কাজ কি

প্যারাসিটামল এক্সট্রা (Paracetamol Extra) হলো একটি যৌগিক (combination) ওষুধ, যার মধ্যে সাধারণত থাকে:

Paracetamol (প্যারাসিটামল) ,

Caffeine (ক্যাফেইন) ,

প্যারাসিটামল এক্সট্রার কাজঃ

ব্যথা উপশমে বেশি কার্যকরঃ

ক্যাফেইনের সংমিশ্রণে প্যারাসিটামলের ব্যথানাশক গুণ অনেক বেড়ে যায়। তাই এটি সাধারণত নিচের ক্ষেত্রে ব্যবহার হয়ঃ

মাথাব্যথা ,

মাইগ্রেন ,

দাঁতের ব্যথা ,

পিরিয়ডের ব্যথা ,

ঠান্ডাজনিত শরীর ব্যথা ,

পেশির ব্যথা ।

জ্বর কমানোঃ

প্যারাসিটামল অংশটি জ্বর কমাতে সাহায্য করে।

মাথা ঝিমঝিম বা ঘোলাটে ভাব দূর করেঃ

ক্যাফেইন মস্তিষ্ককে কিছুটা উদ্দীপিত করে, ক্লান্তি বা ঝিমুনি দূর করে।

ক্যাফেইন থাকা কারণে ঘুমের সমস্যা হতে পারে, তাই রাতে খাওয়া এড়ানো ভালো।

হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ বা অনিদ্রার রোগীদের ক্ষেত্রে সতর্কতা প্রয়োজন।

দিনে একাধিক বার খেলে শরীরে অতিরিক্ত ক্যাফেইন জমে যেতে পারে, যা কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে (যেমন: গা ঘামা, নার্ভাসনেস, ধড়ফড়ানি)।

লিভার সমস্যায় সাবধানতার সঙ্গে ব্যবহার করা উচিত।

Paracetamol Extra = Paracetamol + Caffeine

এটি সাধারণ প্যারাসিটামলের চেয়ে ব্যথা উপশমে দ্রুত এবং কিছুটা বেশি কার্যকর, বিশেষ করে মাথাব্যথা ও ক্লান্তি জাতীয় উপসর্গে।

প্যারাসিটামল ট্যাবলেট এর কাজ কি

প্যারাসিটামল ট্যাবলেট (Paracetamol Tablet) হলো একটি বহুল ব্যবহৃত ও অত্যন্ত জনপ্রিয় ওষুধ, যা মূলত জ্বর কমানো এবং ব্যথা উপশম করার জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি বিশ্বের অন্যতম নিরাপদ ওষুধ হিসেবে বিবেচিত।

প্যারাসিটামল ট্যাবলেটের প্রধান কাজ

জ্বর কমানো (Antipyretic):

শরীরের অতিরিক্ত তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে জ্বর কমায়।

ব্যথা উপশম (Analgesic):

হালকা থেকে মাঝারি ধরনের ব্যথা দূর করে, যেমনঃ

মাথাব্যথা ,

দাঁতের ব্যথা ,

পিরিয়ডের ব্যথা ,

গায়ে-হাতে-পায়ে ব্যথা ,

ঠান্ডা বা ভাইরাল জ্বরের সময় শরীর ব্যথা ,

সাধারণ ঠান্ডা, ফ্লু বা ভাইরাল ইনফেকশনে উপসর্গ উপশমে সাহায্য করে।

প্যারাসিটামল বিভিন্ন মাত্রায় পাওয়া যায়ঃ

500 mg – হালকা ব্যথা ও জ্বরের জন্য ।

650 mg – তুলনামূলক বেশি জ্বর বা ব্যথার জন্য ।

প্যারাসিটামল এক্সট্রা (সাথে ক্যাফেইন) – বিশেষ করে মাথাব্যথা ও মাইগ্রেনের জন্য

দৈনিক সর্বোচ্চ ডোজ: ৪ গ্রাম বা ৮টি 500 mg ট্যাবলেটের বেশি নয়।

লিভারের রোগীদের ক্ষেত্রে: ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া খাওয়া উচিত নয়।

অ্যালকোহলের সাথে খেলে লিভারের ক্ষতি হতে পারে।

সাধারণভাবে প্যারাসিটামল কবে ব্যবহার করবেন?

উপসর্গ ব্যবহার উপযোগী

জ্বর ,

মাথাব্যথা ,

দাঁতের ব্যথা ,

সর্দি-কাশির সময় গা ব্যথা ।

নাপা প্যারাসিটামল এর কাজ কি

নাপা (Napa) হলো একটি ব্র্যান্ড নাম, যার মূল উপাদান হলো প্যারাসিটামল (Paracetamol)। এটি স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস (Square Pharmaceuticals Ltd.)-এর তৈরি একটি বহুল ব্যবহৃত ওষুধ।

নাপা (Napa) ট্যাবলেটের প্রধান কাজ:

জ্বর কমানো (Antipyretic):

শরীরের তাপমাত্রা কমিয়ে জ্বর নিয়ন্ত্রণ করে।

ব্যথা উপশম (Analgesic):

হালকা থেকে মাঝারি ব্যথা কমাতে সাহায্য করে, যেমনঃ

মাথাব্যথা ,

দাঁতের ব্যথা ,

পিরিয়ডের ব্যথা ,

ঠান্ডা-জ্বরের সময় শরীর ব্যথা ,

পেশি বা জয়েন্টের ব্যথা ।

ভাইরাল ফ্লু, সর্দি-কাশির সময় উপসর্গ হ্রাস:

জ্বর ও শরীরব্যথা কমিয়ে রোগীকে স্বস্তি দেয়।

নাপা ট্যাবলেটের সাধারণ ডোজঃ

প্রাপ্তবয়স্কদের জন্যঃ

১ ট্যাবলেট (500 mg) প্রতি ৪-৬ ঘণ্টা অন্তর, তবে দিনে সর্বোচ্চ ৮টি (৪ গ্রাম) এর বেশি নয়।

শিশুদের জন্যঃ

বয়স ও ওজন অনুযায়ী ডোজ নির্ধারণ করতে হয় — সাধারণত সিরাপ ফর্মে দেওয়া হয় (যেমন Napa Syrup)। ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া দেওয়া উচিত নয়।

খালি পেটে না খাওয়াই ভালো ।

লিভারের সমস্যা থাকলে সাবধানে ব্যবহার করতে হবে ।

অ্যালকোহলের সঙ্গে একসঙ্গে খেলে লিভারের ক্ষতি হতে পারে ।

নির্ধারিত ডোজের বেশি খাওয়া বিপজ্জনক ।

নাপা = প্যারাসিটামল (500 mg)

এর কাজ হলো জ্বর কমানো এবং ব্যথা উপশম — এটি ঘরে রাখার মতো একটি নিরাপদ ওষুধ, তবে সঠিক মাত্রা ও সময় জেনে ব্যবহার করাই উত্তম।

প্রয়োজনে আপনি Napa Extend, Napa Extra, Napa Rapid ইত্যাদি ভ্যারিয়েন্টের কাজও জানতে পারেন।

প্যারাসিটামল এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

প্যারাসিটামল (Paracetamol) সাধারণভাবে নিরাপদ একটি ওষুধ হিসেবে পরিচিত, বিশেষ করে যখন এটি ঠিক ডোজ ও সঠিক নিয়মে খাওয়া হয়। তবে যেকোনো ওষুধের মতো, প্যারাসিটামলেরও কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া (side effects) হতে পারে — বিশেষ করে অতিরিক্ত মাত্রায় খেলে, লিভারের সমস্যা থাকলে, অথবা দীর্ঘমেয়াদি ব্যবহার করলে।

প্যারাসিটামলের সাধারণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া:

বমি ভাব বা বমি (Nausea/Vomiting)

পেটের অস্বস্তি বা ব্যথা ,

অ্যলার্জি প্রতিক্রিয়া (কমন নয়):

চুলকানি ,

চামড়ায় র‍্যাশ ,

ফোলাভাব (বিশেষ করে মুখ, ঠোঁট, গলা)

গুরুতর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া (বিরল কিন্তু বিপজ্জনক):

লিভারের ক্ষতি (Liver damage):

অতিরিক্ত ডোজে খেলে প্যারাসিটামল লিভার নষ্ট করে দিতে পারে। এর লক্ষণ হতে পারে:

চোখ ও চামড়া হলুদ হওয়া (জন্ডিস)

অতিরিক্ত ক্লান্তি ,

পেটের উপরের অংশে ব্যথা ,

বমির ভাব ও ক্ষুধামান্দ্য ,

লিভার ফেইলিওর (Overdose এ ঘটে):

এটা জীবনঘাতী হতে পারে। দ্রুত চিকিৎসা প্রয়োজন।

রক্তের সমস্যা (খুব বিরল):

যেমন: রক্তে প্লেটলেট বা সাদা রক্তকণিকার সংখ্যা কমে যাওয়া

অতিরিক্ত ডোজে কী হয়?

প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য দৈনিক সর্বোচ্চ ডোজ: ৪ গ্রাম (৮টি 500 mg ট্যাবলেট) এর বেশি খাওয়া বিপজ্জনক এবং লিভার সম্পূর্ণ নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

প্যারাসিটামল সঠিকভাবে খাওয়ার টিপস:

খাওয়ার সময় পরিমাণ মেনে চলুন ।

অ্যালকোহলের সাথে খাওয়া এড়িয়ে চলুন ।

লিভারের রোগ থাকলে আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিন ।

অন্যান্য ওষুধের সাথে ডাবল প্যারাসিটামল আছে কি না দেখুন, কারণ অনেক সর্দি-জ্বরের ওষুধেও প্যারাসিটামল মিশে থাকে ।

প্যারাসিটামল খাওয়ার নিয়ম

প্যারাসিটামল খাওয়ার নিয়ম (Dosage & Usage Guidelines of Paracetamol):

প্যারাসিটামল একটি নিরাপদ ওষুধ — তবে সঠিক নিয়মে ও পরিমাণে না খেলে লিভারের ক্ষতি সহ মারাত্মক সমস্যা হতে পারে। নিচে বিস্তারিতভাবে দেওয়া হলো:

প্যারাসিটামল খাওয়ার নিয়ম (প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য)

ফর্ম পরিমাণ ব্যবধান দৈনিক সর্বোচ্চ

500 mg ট্যাবলেট ১ ট্যাবলেট প্রতি ৪–৬ ঘণ্টা সর্বোচ্চ ৮টি (৪ গ্রাম)

650 mg ট্যাবলেট ১ ট্যাবলেট প্রতি ৬ ঘণ্টা সর্বোচ্চ ৬টি (৩.৯ গ্রাম)

সাধারণত খাওয়ার সময়ঃ

হালকা খাবারের পর খাওয়াই ভালো (খালি পেটে খেলে কিছু ক্ষেত্রে পেটে অস্বস্তি হতে পারে)।

পানি দিয়ে গিলে খেতে হয়।

শিশুদের জন্য প্যারাসিটামল খাওয়ার নিয়ম (সিরাপ বা সাসপেনশন):

শিশুদের ডোজ নির্ভর করে ওজন ও বয়সের উপর। সাধারণ নিয়মঃ

ডোজ: প্রতি কেজি ওজন অনুযায়ী ১০–১৫ mg

প্রতি ৬ ঘণ্টা অন্তর, তবে দিনে সর্বোচ্চ ৪ বার

উদাহরণঃযদি শিশুর ওজন ১০ কেজি হয়, তবে একবারে ১০০–১৫০ mg দেওয়া যাবে।

শিশুর ক্ষেত্রে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ডোজ দেওয়া উচিত।

খেয়াল রাখবেনঃ

অন্য কোনো ওষুধে প্যারাসিটামল থাকলে যেন ডাবল ডোজ না হয় ,

অ্যালকোহল সেবন করা হলে প্যারাসিটামল না খাওয়াই ভালো ,

লিভারের রোগে ভুগলে আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিন ,

ডোজ ভুলে গেলে একেবারে একসঙ্গে ২ ডোজ খাবেন না ।

সাধারণত কতদিন খাওয়া যায়?

সাধারণ জ্বর বা ব্যথার জন্য ১–৩ দিন যথেষ্ট ।

যদি জ্বর বা ব্যথা ৩ দিনের বেশি স্থায়ী হয়, তবে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া জরুরি ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এম এ এস ওয়ার্ড স্টোরি এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪