চাপা কষ্টের স্ট্যাটাস - ছেলেরাই কেন চাপা কষ্টের শিকার হয়

চাপা কষ্টটা এমন যে কষ্ট লুকানোর অভিনয় শিখতে হয় যে অভিনয় সময়ের পরিক্রমায় অভ্যাসে পরিণত হয়

 আমি ১০০% গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারি এই পোস্টটি একদম নতুন এবং সবার চেয়ে আলাদা হবে। এখানে সবার মনের মত পছন্দসই চাপা কষ্টের স্ট্যাটাস পাওয়া যাবে ।

চাপা কষ্ট মানে বাসের সিট না পেলে যেভাবে চাপাচাপি করে বসতে হয় , এমন নয় । চাপা কষ্ট মানে এমন হয় । যাতে পুরো পৃথিবীর শক্তি তাকে চাপ দিচ্ছে , বাহ্যিকভাবে সে বুঝতে পারছে মনস্তাত্ত্বিকভাবে । সে মানসিকভাবে আঘাতপ্রাপ্ত হচ্ছে , তার হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হচ্ছে , তবুও সে পথ চলছে । সামান্য স্বস্তিও শান্তির আশায় ।



চাপা কষ্টের স্ট্যাটাস - ছেলেরাই কেন চাপা কষ্টের শিকার হয়

যখন হৃদয়ে জমে যায় না বলতে পারা যন্ত্রণাদায়ক অনুভূতি তখন তার ভেতরে চাপা কষ্টের অনুভূতি কাজ করে চাপা কষ্ট সবাই চেপে রাখতে পারে না অনেকে আত্মহত্যার পথ বেছে নেয় ।

অনেকে তার স্ট্যাটাস কে এক কথায় প্রকাশ করতে চাই কিন্তু কারো হাজার দিনের গল্পের কষ্টকে এক লাইনের শব্দে বোঝানো সম্ভব ? তাই আপনাদের সামনে আমি বড় আকারে চাপা কষ্টের স্ট্যাটাস উপস্থাপন করছি ।

ততক্ষণ হৃদয়ে আনন্দ থাকে যতক্ষণ ভালোবাসার মানুষটি ভুল প্রমাণিত না হয় । কারণ ভুল মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক গড়া রাখে আক্ষেপ ভীষণ যন্ত্রণাদায়ক হয় ।

ছেলেদেরকে সাবধানের সঙ্গে চলতে হয় কারণ তারা নিজের ভুলে নিজেকেই শাস্তি দিতে জানে যেমন অন্যের ভুলের প্রতিরোধ গড়তে জানে ।

হাসির আড়ালে কত কষ্ট যে চাপা থাকে, তা কেউ দেখে না।মানুষের সামনে হাসি, কিন্তু ভেতরে বুকভরা কষ্ট।

চাপা কষ্টের যন্ত্রণা শব্দে বোঝানো যায় না।সব কিছু লুকানো যায়, কিন্তু চোখের ভাষা চাপা কষ্ট বলে দেয়।

সুখ দেখাতে শিখেছি, দুঃখ চাপা দিতে শিখিনি।ভিতরের চাপা কষ্টটাই মানুষকে সবচেয়ে দুর্বল করে দেয়।

হাজার কষ্ট চাপা দিয়ে হাসলেও, অন্তরের ক্ষত শুকায় না।কিছু কষ্ট থাকে, যা কাউকে বলা যায় না—শুধু নিঃশব্দে চাপা দিতে হয়।

চাপা কষ্টই মানুষকে নিঃসঙ্গ করে তোলে।সব কথা মুখে বলা যায় না, তাই চাপা কষ্ট হৃদয়ে জমে থাকে।

চাপা কষ্টগুলোই রাতে ঘুম কেড়ে নেয়।কেউ বুঝে না, ভেতরের চাপা কান্না কত ভারী।

চাপা কষ্ট মানুষকে সবচেয়ে বেশি বদলে দেয়।লুকানো কষ্টের বোঝা নিয়ে বেঁচে থাকা বড় কঠিন।

হাসি দিয়ে ঢাকার চেষ্টা করি, তবুও চাপা কষ্ট প্রকাশ পেয়ে যায়।চাপা কষ্টের মধ্যে সবচেয়ে বড় সত্য—কেউই তা জানতে চায় না।

মানুষ কেবল তোমার হাসি দেখতে চায়, কষ্টটা নয়।চাপা কষ্টের শব্দ নেই, শুধু নীরবতা আছে।

যত চাপা কষ্ট জমে, মানুষ তত ভেতরে ভেঙে যায়।চাপা কষ্টই আসল একাকীত্ব তৈরি করে।

হাসি দিয়ে ঢেকে রাখি, কিন্তু বুকের চাপা কষ্ট কেউ বোঝে না।যতই চাপা কষ্ট লুকাই, রাতে নিঃশব্দ কান্নায় সব প্রকাশ পায়।

মানুষ শুধু হাসিটা দেখে, ভিতরের কান্নাটা নয়।চাপা কষ্টই মানুষের সবচেয়ে বড় শত্রু।

বুকভরা কষ্ট লুকানো যায়, কিন্তু চোখের জল লুকানো যায় না।ভিতরের কষ্ট কাউকে না বললে তা সবচেয়ে ভারী হয়ে যায়।

চাপা কষ্ট মানুষকে অচেনা করে দেয়।শব্দে কষ্ট বোঝানো যায়, কিন্তু চাপা কষ্ট বোঝানো যায় না।

অনেক কষ্ট আছে, যা কাউকে বলা যায় না।নীরবতাই চাপা কষ্টের সবচেয়ে বড় ভাষা।

চাপা কষ্টই মানুষকে সবচেয়ে নিঃসঙ্গ করে তোলে।মুখে হাসি থাকলেও ভেতরে কান্না লুকানো থাকে।

চাপা কষ্ট মানুষকে ভেতরে ভেতরে শেষ করে দেয়।কিছু কষ্টের ওষুধ নেই, শুধু সহ্য করার নামই জীবন।

চাপা কষ্ট জমতে জমতে একদিন ভেঙে ফেলে।চাপা কষ্ট হৃদয়কে সবচেয়ে বেশি ক্লান্ত করে।

চাপা কষ্টে মানুষ সবচেয়ে বেশি বদলে যায়।বুকের চাপা কষ্টটাই রাতে ঘুম কেড়ে নেয়।

মানুষ বুঝতে চায় না, শুধু হাসি দেখতে চায়।চাপা কষ্ট মানুষকে নিঃশব্দ করে দেয়।

ভেতরের চাপা কষ্ট কাউকে বলা যায় না—এটাই সবচেয়ে কঠিন সত্য।সব কিছু বোঝানো যায়, চাপা কষ্ট বোঝানো যায় না।

চাপা কষ্ট মানুষকে সবচেয়ে বেশি অসহায় বানায়।চাপা কষ্ট হলো নিঃশব্দ চিৎকার।

কিছু কষ্ট আছে, যেগুলো কেবল নিজের সাথে বলা যায়।চাপা কষ্ট মানুষকে নিরব মানুষে পরিণত করে।

চাপা কষ্ট লুকাতে হাসি ব্যবহার করি।কেউ বোঝে না—ভেতরে কেমন যন্ত্রণা লুকানো আছে।

চাপা কষ্ট মানুষকে হৃদয়হীন করে ফেলে।যত বেশি কষ্ট লুকাই, তত বেশি নিঃসঙ্গ হই।

চাপা কষ্টের বোঝা সবসময় বুকের ভেতরে জ্বলে।মানুষের সামনে সুখী সাজতে গিয়ে কষ্টগুলো চাপা দিতে হয়।

চাপা কষ্ট মানুষকে নিজের কাছ থেকে দূরে সরিয়ে দেয়।চাপা কষ্টই আসল নিঃসঙ্গতা।

যত চাপা কষ্ট বাড়ে, মানুষ তত নীরব হয়।বুকের চাপা কষ্ট কাউকে বুঝানো সম্ভব নয়।

চাপা কষ্ট শুধু সময়কে ভারী করে তোলে।চাপা কষ্ট মানুষকে সবচেয়ে বেশি দুর্বল করে।

চাপা কষ্ট লুকাতে যত চেষ্টা করি, তত ভেতরে ক্ষত গভীর হয়।চাপা কষ্ট নিয়ে হাসতে শিখেছি, বাঁচতে নয়।

চাপা কষ্টের জ্বালা কথায় বোঝানো যায় না।চাপা কষ্টই মানুষকে সবচেয়ে বেশি নিরব করে দেয়।

বুকের কষ্ট কাউকে বলার মানুষ নেই—এটাই চাপা কষ্ট।চাপা কষ্ট মানুষকে ভিতরে ভিতরে পোড়ায়।

চাপা কষ্টের শব্দ নেই, আছে শুধু নীরবতা।হাসির আড়ালে যত কষ্ট লুকাই, তত ভেতরে ভাঙি।

চাপা কষ্ট মানুষকে নিঃসঙ্গতার রাজ্যে নিয়ে যায়।চাপা কষ্ট কাউকে প্রকাশ করা যায় না, শুধু নিজেই বয়ে বেড়াতে হয়।

চাপা কষ্টই মানুষের আসল কান্না।চাপা কষ্ট মানুষকে সবচেয়ে বেশি দুর্বল করে তোলে।

চাপা কষ্ট কাউকে বোঝানো যায় না, কারণ সবাই শুনতে চায় সুখের কথা।চাপা কষ্ট নিয়ে কেউ রাত জাগে, কেউ ঘুম হারায়।

চাপা কষ্ট মানুষকে সবচেয়ে বেশি শক্ত করে তোলে।চাপা কষ্টের যন্ত্রণা চোখের পানিতেই প্রকাশ পায়।

চাপা কষ্ট নিয়ে হাসতে শিখেছি, কাঁদতে নয়।চাপা কষ্টের বোঝা মানুষকে একা করে দেয়।

যত চাপা কষ্ট লুকাই, তত নিঃসঙ্গ হই।চাপা কষ্টের বোঝা নিয়ে হাসি—এটাই জীবন।

চাপা কষ্ট মানুষকে ভিতরে ভিতরে গলিয়ে দেয়।চাপা কষ্ট নিয়ে বেঁচে থাকা সবচেয়ে কঠিন।

বুকের ভেতরের চাপা কষ্ট শুধু চোখের জলই জানে।চাপা কষ্টের নিঃশব্দতা মানুষকে কাঁদিয়ে তোলে।

চাপা কষ্টই নিঃশব্দে মানুষকে ভেঙে দেয়।হাসির পেছনে চাপা কষ্ট লুকিয়ে থাকে।

চাপা কষ্টের যন্ত্রণা শুধু মনই বোঝে।চাপা কষ্ট মানুষকে সবচেয়ে বেশি একা করে।

চাপা কষ্টের বোঝা কেউ ভাগ নিতে চায় না।চাপা কষ্ট জমে জমে মানুষকে বদলে দেয়।

চাপা কষ্ট রাতকে দীর্ঘ করে দেয়।চাপা কষ্টই মানুষকে সবচেয়ে নিরব করে ফেলে।

চাপা কষ্ট বুকের ভেতরে জ্বলে, কেউ দেখে না।চাপা কষ্ট মানুষকে নিঃসঙ্গতার পথে ঠেলে দেয়।

চাপা কষ্ট মানুষকে ভেতরে মেরে ফেলে।চাপা কষ্টে ভরা জীবন আসলেই কঠিন।

চাপা কষ্ট লুকানো যায় না—চোখের জল ফাঁস করে দেয়।চাপা কষ্ট সবচেয়ে বড় বোঝা।

চাপা কষ্ট নিয়ে হাঁসতে শিখেছি, ভালো থাকতে নয়।চাপা কষ্ট মানুষের হৃদয়কে শক্ত করে তোলে।

চাপা কষ্ট কাউকে দেখানো যায় না।চাপা কষ্টের মধ্যে আসল আমি লুকিয়ে থাকে।

চাপা কষ্টের বোঝা একা বইতে হয়।চাপা কষ্ট মানুষকে নীরব আর ঠান্ডা করে দেয়।

চাপা কষ্ট কাউকে বলা যায় না, তাই কষ্ট আরও বাড়ে।চাপা কষ্ট হৃদয়ের ভেতর আগুন জ্বালায়।

চাপা কষ্ট মানুষকে অনুভূতিহীন করে তোলে।চাপা কষ্ট লুকাতে হাসি সবচেয়ে বড় মুখোশ।

চাপা কষ্ট যত বাড়ে, তত নীরবতা দীর্ঘ হয়।চাপা কষ্টের নিঃশব্দতা কেবল হৃদয় বোঝে।

চাপা কষ্ট জীবনের সবচেয়ে বড় গোপনীয়তা।চাপা কষ্ট মানুষকে সবচেয়ে বেশি আহত করে।

চাপা কষ্ট কাউকে বোঝানো কঠিন, কারণ কেউ শুনতে চায় না।চাপা কষ্ট মানুষকে ভিতরে ভিতরে শেষ করে দেয়।

চাপা কষ্টই মানুষের আসল কান্না।চাপা কষ্ট বোঝানো যায় না, শুধু অনুভব করা যায়।

চাপা কষ্ট মানুষকে সবচেয়ে বেশি নিরব বানায়।চাপা কষ্টের বোঝা মানুষ একাই বহন করে।

চাপা কষ্টের যন্ত্রণা শব্দে প্রকাশ করা যায় না।চাপা কষ্ট মানুষকে সবচেয়ে বেশি দুর্বল করে।

চাপা কষ্টই আসল নিঃসঙ্গতার চিহ্ন।চাপা কষ্ট মানুষকে বদলে দিয়ে চুপচাপ করে তোলে।

ছোটবেলা থেকেই ছেলেদের শেখানো হয়—“কাঁদা যাবে না”, “কষ্ট দেখানো যাবে না”, “পুরুষ মানুষ শক্ত হতে হবে”। তাই তারা কষ্ট হলেও প্রকাশ করে না।

মেয়েরা সহজে কেঁদে বা বলে আবেগ প্রকাশ করতে পারে। কিন্তু ছেলেদের ক্ষেত্রে সেটা অনেক সময় “লজ্জার” বা “দুর্বলতার” চিহ্ন হিসেবে ধরা হয়।

পরিবার, সমাজ, কর্মজীবন—সব কিছুর দায়িত্ব বেশি করে ছেলেদের কাঁধে চাপিয়ে দেওয়া হয়। নিজের কষ্ট তারা চাপা দিয়ে দায়িত্ব পালন করতে থাকে।

কষ্টে থাকলেও সমাজ বা পরিবার থেকে ছেলেরা খুব কম সহানুভূতি পায়। অনেকে ভাবে—“ছেলেরা শক্ত, ওরা সামলে নেবে।”

অনেক ছেলে নিজের কষ্ট শেয়ার করার মতো কাউকে খুঁজে পায় না। বন্ধু-বান্ধব থাকলেও তারা নিজের ভিতরের যন্ত্রণা বলার সাহস পায় না।

করি, পড়াশোনা, পরিবার, সম্পর্ক—সব কিছুর ভার সামলাতে গিয়ে অনেক ছেলে ভিতরে ভেতরে ভেঙে পড়ে, কিন্তু বাইরে থেকে শক্ত সাজে।

অনেক সময় সম্পর্কের ক্ষেত্রে ছেলেদের অনুভূতি উপেক্ষিত হয়। মেয়েদের কষ্ট নিয়ে কথা হয়, কিন্তু ছেলেদের কষ্ট গুরুত্ব পায় না।

সমাজে মনে করা হয়—ছেলে মানেই সব সময় সাহসী, দৃঢ়, শক্ত হতে হবে। তাই তারা কষ্ট চাপা দিয়ে রাখে।

ছেলেরা কাঁদে না—এটা মিথ্যা; তারা শুধু কাঁদা চাপা দেয়।সমাজ শেখায়, ছেলেরা কষ্ট দেখাবে না—তাই বুকের ভেতরই সব চাপা পড়ে থাকে।

ছেলেদের হাসির আড়ালে লুকিয়ে থাকে হাজার চাপা কষ্ট।পুরুষ মানে শক্ত—এই ধারণাই ছেলেদের সবচেয়ে বড় যন্ত্রণা।

ছেলেরা কষ্ট পেলেও বলে না, কারণ কেউ শুনতে চায় না।ছেলেদের চোখের পানি সমাজে দুর্বলতা বলে গণ্য হয়, তাই তারা কান্নাটাও লুকিয়ে রাখে।

একা একা কষ্ট সহ্য করাই যেন ছেলেদের নিয়তি।ছেলেরা মনের কথা বলতে চায়, কিন্তু “শক্ত হতে হবে” কথাটা তাদের চুপ করিয়ে দেয়।

দায়িত্বের ভারে ছেলেদের চাপা কষ্ট সবচেয়ে ভারী।ছেলেরা বাইরে থেকে শক্ত, কিন্তু ভেতরে ভাঙা।

ছেলেদের কষ্ট প্রকাশ করলে হাসাহাসি হয়, তাই তারা চুপ করে থাকে।পুরুষ মানেই যুদ্ধ করতে হবে—কিন্তু নিজের কষ্টের সাথে যুদ্ধটা তারা একাই করে।

ছেলেরা কখনো কষ্টে ভেঙে পড়ে না—এটা সত্যি নয়, তারা শুধু চাপা দিয়ে রাখে।ছেলেরা নিজের সুখ-দুঃখ শেয়ার করতে চাইলেও কাউকে পায় না।

ছেলেদের চাপা কষ্টই আসল একাকীত্বের নাম।পরিবার, সমাজ, সম্পর্ক—সবাই কেবল চাওয়া জানে, দেয়ার কথা ভাবে না।

ছেলেদের হাসির পেছনে লুকানো কষ্টটা খুব কম মানুষ বোঝে।চাপা কষ্টই ছেলেদের সবচেয়ে বড় সঙ্গী।

ছেলেরা কাঁদতে জানে, শুধু সেটা কেউ দেখতে পায় না।ছেলেদের নীরবতাই প্রমাণ করে তারা কত চাপা কষ্টে আছে।

ছেলেরা কাঁদে, শুধু দেখায় না।হাসির আড়ালে লুকিয়ে থাকে ছেলেদের কষ্ট।

ছেলেরা ভাঙে ভেতরে, বাইরে থাকে শক্ত।চাপা কষ্টই ছেলেদের আসল সঙ্গী।

পুরুষ মানেই যোদ্ধা—কষ্টের সাথেও যুদ্ধ করে।ছেলেরা কান্না চাপা দিয়ে হাসতে শেখে।

ছেলেদের কষ্টের গল্প কেউ শোনে না।দায়িত্বের আড়ালে হারিয়ে যায় তাদের অনুভূতি।

ছেলেরা কষ্ট চেপে রাখে, কারণ সমাজ তা বোঝে না। ছেলেদের নীরবতাই তাদের কান্না।

ছেলেরা কষ্টে একা হয়, তবুও মুখে হাসে।ভিতরে অশ্রু, বাইরে শুধু নীরবতা।

ছেলেরা যত চাপা কষ্ট লুকায়, তত নিঃসঙ্গ হয়। ছেলেদের চোখের জলও নীরবে ঝরে।

কেউ বোঝে না ছেলেদের চাপা যন্ত্রণা।ছেলেরা দুর্বল নয়, তারা কষ্ট লুকাতে অভ্যস্ত।

বুকভরা চাপা কষ্ট নিয়েই তারা বেঁচে থাকে। ছেলেদের কষ্টের গল্প লিখে রাখা যায় না।

পুরুষ মানেই শক্ত নয়, পুরুষ মানেই চাপা কষ্ট। ছেলেদের হাসির পেছনে লুকানো কষ্টটা সবচেয়ে গভীর।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এম এ এস ওয়ার্ড স্টোরি এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪